Header Ads

বিশ্বের ১০টি অমীমাংসিত রহস্য যা এখনো সমাধান হয়নি !


আপনি যদি পাজেল প্রেমিক হয়ে থাকেন এবং বিখ্যাত ও অসমাধিত রহস্য পড়তে ভালবাসেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। 
আমাদের পৃথিবীটা রহস্যে ভরপুর, বিজ্ঞানের কতশত আবিষ্কার আর ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দ্বারা পৃথিবী থেকে কিছু অজানা রহস্য হারিয়ে যাচ্ছে বা সমাধান করতে পেরেছে কিন্তু সেখানে এতো ব্যাখ্যা বিশ্লেষণের পরও কিছু অমীমাংসিত রহস্য রয়ে গেছে যার সমাধানের কুল কিনারা বিজ্ঞানীরা এখনো খুঁজে পাননি।
আজ আমরা বিশ্বের শীর্ষ ১০টি অজানা রহস্যময় স্থানের একটি তালিকা সংগ্রহ করেছি, যার প্রকৃত রহস্য এখনো অজানা রয়ে গেছে।

 জর্জিয়া গাইডস্টোন
জর্জিয়া গাইডস্টোন বিশ্বের শীর্ষ অজানা রহস্যের মধ্যে একটি। এটি আমেরিকার স্টোনহেঞ্জ হিসেবেও পরিচিত এবং ১৯৮০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়ার এলবার্ট প্রদেশে একটি গ্রানাইট স্মৃতিস্তম্ভ তৈরি করা হয়। গ্রানাইটের স্থাপনাটি ৬টি স্লাবে ২০ ফুট উচ্চতা সম্পন্ন। প্রস্তরখন্ডগুলোর ঠিক মাঝখানে একটি পাতলা আয়তাকার ফলক রয়েছে, এর চারপাশে বড় বড় চারটি প্রস্তরখন্ডক এবং উপরে আরেক টুকরো প্রস্তরফলক।
এই গ্রানাইট পাথরের ব্লকে ৮টি ভাষায় লিখিত ১০টি নির্দেশনা রয়েছে। ভাষাগুলো হলো ইংলিশ, স্প্যানিশ, সোহাইলি, হিন্দি, হিব্রু, আরবি, চীনা এবং রাশিয়ান। কিন্তু এই স্থাপনাটি এটির মূল আকর্ষণ নয়, আকর্ষণ বা রহস্য হলো এটির গায়ে খোদিত নির্দেশনাগুলো এবং এটি কারা তৈরি করেছে বা এটির পিছনে কি  উদ্দেশ্য ছিলো। বিভিন্ন তত্ত্ব অনুযায়ী, এটি একটি লুসিফেরিয়ান সিক্রেট সোসাইটির থেকে একটি নতুন বিশ্ব গড়ার নির্দেশের একটি বার্তা বলে মনে করা হয়।

 নাজকা জিওগ্লিফ বা ভূরেখাচিত্র
নাজকা জিওগ্লিফ সৃষ্টির পিছনে অনেক অজানা রহস্য এখনো রয়ে গেছে। নাজকা রেখা পৃথিবীর সবচেয়ে আকর্ষণীয় এবং অমীমাংসিত প্রত্নতাত্ত্বিক রহস্যের মধ্যে একটি। এটি দক্ষিণ আমেরিকার দেশ পেরুর দক্ষিণাঞ্চলে নাজকা মরুভূমিতে অবস্থিত। এই মরুভূমির প্রায় ৫০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ১০ হাজারেরও বেশি অতিকায় রেখা রয়েছে।
প্লেটোর পূর্ব কোণায় একটি মাকড়সা অঙ্কিত আছে এবং এটি একটি একক রেখা দ্বারা গঠিত হয়েছে যা একই জায়গা থেকে শুরু হয়েছে এবং শেষ হয়েছে। এছাড়াও সেখানে রয়েছে বিপুলায়তন ত্রিভূজ, চতুর্ভুজ, আয়তক্ষেত্র, সামন্তরিক এরকম অনেক জ্যামিতিক নকশা এবং পাখি, বানর, কুকুর, তিমির মতো ৭০টি প্রাণী এবং তিন’শর মতো ভৌগোলিক আকৃতি চোখে পরে।
এই বিশালাকৃতির রেখা বা নকশাগুলো ১৯৯৪ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। আবিষ্কারের শুরু থেকেই এসব ভূচিত্র নিয়ে গবেষক মহলে তৈরি হয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মতবিরোধ। অনেক বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে, এই বিপুলায়তন প্রাণীর ও জ্যামিতিক নকশাগুলো মূলত বৃষ্টিকামনা এবং পূর্বসুরিদের আত্মার সাথে যোগাযোগের বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে করা হয়েছিলো। তাদের ব্যাখ্যা হলো উর্ধ্বস্থিত ঈশ্বরকে দেখানোর জন্যই নাজকার আদিম অধিবাসীরা এমনটা করেছিলেন।

স্টোনহেঞ্জ
বিশ্বের শীর্ষ অজানা রহস্যের তালিকার মধ্যে নিঃসন্দেহে স্টোনহেঞ্জ একটি অব্যাখ্যাত রহস্য। এটি ইংল্যান্ডের উইল্টশায়ারের অ্যামাসবারির কাছে সমতল ভূমির প্রায় ৮ মাইল উত্তরে অবস্থিত। এটি একটি বিভ্রান্তিকর পাথুরে বলয়। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ঐতিহাসিক এবং প্রত্নতত্ত্ববিদেরা এই স্টোনহেঞ্জের রহস্য নিয়ে এক প্রকার বিভ্রান্তির মধ্যেই আছেন। স্টোনহেঞ্জের গঠন অনেকটা জটিল।
ধারণা করা হয়, প্রাগৈতিহাসিক এই স্মৃতিস্তম্ভটি তৈরি করতে নব্যপ্রস্তরযুগীয় নির্মাতাদের প্রায় ১৫০০ বছর লেগেছিলো। প্রায় ১০০টি বৃহদাকার খাড়া পাথরের গোলাকার বিন্যাস এই স্টোনহেঞ্জ। স্টোনহেঞ্জের সবচেয়ে বড় রহস্য হলো, এটি কিভাবে বানানো হলো? এতো বড় বড় পাথর কিভাবে এবং কারা এখানে এনে সাজিয়ে রেখেছে। কেউ না কেউ তো কাজটি করেছে কিন্তু কারা এ কাজটি করেছে তা আজও অজানা।

 বিগ ফুট
পৃথিবীর শীর্ষ অজানা রহস্যের মধ্যে বিগ ফুট নামে একটি পৌরাণিক জীবের চারপাশে আবর্তিত হচ্ছে একটি রহস্য। বলা হয় যে এটি প্রধানত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং হিমালয়ের তুষারময় পর্বত অঞ্চলের বনভূমিতে বাস করে থাকে। আমেরিকা ও কানাডার পাহাড়ি অঞ্চলে দেখা মেলে এক গোরিলার মতো দেখতে এক জীব, যাকে স্থানীয়রা বিগ ফুট নামে ডাকেন।
বিগ ফুট আসলে কি, দেখতে কেমন এ নিয়ে নানা প্রশ্ন ঘুরে বেড়ায় মনের মধ্যে। কেউ বলে বিগ ফুট বিশালদেহী বনমানুষ, কেউ বলে গুহা মানব। অনেকে বলে এটি বরফের দেশে থাকে যেখানে প্রায় সারা বছরই বরফ পড়ে আর এ কারণেই অনেকে এঁকে তুষার মানবও বলে থাকে। তবে বিজ্ঞান এসবকে এককথায় খারিজ করে দিয়ে বলেছে, এগুলো সব মনের ভুল সনাক্ত, লোককাহিনী এবং ধাপ্পাবাজির একটি সংমিশ্রণ বলে উল্লেখ করেছেন। তুষারাবৃত পার্বত্য এলাকায় বা গভীর অরণ্যে কি সত্যি বিগ ফুটের মতো বৃহদাকার কোনও প্রাণী রয়েছে? নাকি গোটাটাই কাল্পনিক?

বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল
বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল যা শয়তানের ত্রিভুজ নামেও পরিচিত। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় অঞ্চল। আটলান্টিক মহাসাগরের একটি বিশেষ অঞ্চল যেখানে বেশ কিছু জাহাজ ও উড়োজাহাজ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়ার কথা বলা হয়। অনেকে মনে করেন নিখোঁজ হওয়ার কারণ নিছক দূর্ঘটনা, যার কারণ হতে পারে প্রাকৃতিক দূর্যোগ বা চালকের অসাবধানতা। আমরা সবাই জানি বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল একটি ত্রিভুজাকৃতি জায়গা বিশেষ।
ত্রিভুজের বিস্তৃতির বর্ণনায় বিভিন্ন লেখক বিভিন্ন মত দিয়েছেন। কে মনে করেন এর আকার ট্রাপিজয়েডের মতো, যা ছড়িয়ে আছে ফ্লোরিডা, বাহামা এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ এবং ইশোর পূর্বদিকের আটলান্টিক অঞ্চল জুড়ে, আবার কেউ কেউ মেক্সিকো উপসাগরকেও যুক্ত করে। কিন্তু লিখিত বর্ণনায় যে সাধারণ অঞ্চল ছবি ফুটে উঠেছে সেখানে ফ্লোরিডার আটলান্টিক উপকূল, পুয়ের্তো রিকো, মধ্য আটলান্টিকে বারমুডার দ্বীপপুঞ্জ এবং বাহামা এবং ফ্লোরিডা স্ট্রেইটস এর দক্ষিণ সীমানা যেখানে ঘটেছে অধিকাংশ দুর্ঘটনা।
সম্প্রতি একদল বিজ্ঞানীদের থেকে উঠে এসেছে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এর আসল রহস্য। তারা বর্ণনা করেছেন যে সমুদ্রের এ জায়গায় Hexagonal Cloud এর কারণে এক বায়ু গোলার সৃষ্টি হয় যার কারণে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৭০ কিলোমিটার ছাড়িয়ে যায় এবং আশেপাশের সবকিছু এই বিশাল ঢেউ সহ্য করতে না পেরে মিলিয়ে যায় আটলান্টিক সমুদ্রের বারমুডা ট্রায়াঙ্গল এর অতল গহ্বরে। এই গবেষণাটিকেই আজ পর্যন্ত সমস্ত গবেষণার ঊর্ধ্বে স্থান দেওয়া হচ্ছে।

 ওয়াও!সংকেত
আপনারা যারা এলিয়েন সম্পর্কে গল্প শুনতে ভালবাসেন, তাদের জন্য এই অজানা রহস্যের তালিকা উপযুক্ত হতে পারে। ১৯৭৭ সালে প্রথমবারের মতো বহিঃমহাজাগতিক শব্দ মানুষ প্রথম শুনতে পেরেছে, কিংবা তৎকালীন মানুষ ভেবে নিয়েছিলো যে তাঁরা শুনেছে। সেই সময় জ্যোতির্বিদ জেরি এহম্যান ওহাইও স্টেট ইউনিভার্সিটির বিগ ইয়ার রেডিও টেলিস্কোপ যন্ত্র ব্যবহার করে ‘ওয়াও’ সংকেত শনাক্ত করেন। এই সংকেতটি সবার দৃষ্টি কেড়ে নিয়েছিলো, কারণ এতে বহির্জাগতিক প্রাণের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিলো। এই ধরণের সংকেত সৌরজগতের ভিতর থেকে আসার কথা নয়।
টেলিস্কোপ যন্ত্রটি একটি রেডিও সংকেত সনাক্তকারী যেটি সেই সময়ে ধনু তারকামন্ডলীর একগুচ্ছ তারার দিকে নিশানা করা হয়েছিলো। নিশানা করা অবস্থায় এহম্যান যখন তারাসমূহের আশেপাশের আকাশ পর্যবেক্ষণ করছিলেন তখন তিনি ৭২ সেকেন্ডের একটি রেডিও তরঙ্গের দমকা ধারণ করেন। এটি ৭২ সেকেন্ড ধরে বিরাজমান ছিলো কিন্তু এরপর এই সংকেতটি আর পাওয়া যায়নি। তিনি কাগজে সেই সংকেতটি বৃত্তাবৃত করেন এবং পাশে লিখে দেন ‘ওয়াও’! সেই থেকে এই সংকেতটি ‘ওয়াও’ নামে পরিচিত।   
হারিয়ে যাওয়া শহর অ্যাটলান্টিস
পৃথিবীর অন্যান্য শীর্ষ অজানা রহস্যের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং বিখ্যাত এক হারিয়ে যাওয়া শহর অ্যাটলান্টিস। রহস্যময় মানুষের মধ্যে এটি এক অদ্ভুত অনুভূতি সৃষ্টি করে। অ্যাটলান্টিস হলো পৌরাণিক উপকথা অনুযায়ী সমুদ্রতলে হারিয়ে যাওয়া একটি দ্বীপ। এর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় খ্রিষ্টপূর্ব ৩৬০ অব্দের প্লেটোর ডায়ালগ টাইমাউস এন্ড ক্রিটিয়াসে। প্লেটোর মতে প্রায় ৯০০০ বছর আগে অ্যাটলান্টিস ছিলো হারকিউলিসের পিলারের পাদদেশে একটি দ্বীপ যা এর নৌ সক্ষমতা দিয়ে ইউরোপের অধিকাংশ স্থান জয় করেছিলো। কিন্তু এথেন্স জয় করার একটি ব্যর্থ প্রয়াসের পর একদিন ও এক রাতের প্রলয়ে এটি সমুদ্র গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। অনেকের কাছে এই রহস্যময় শহরটি খুঁজে পাওয়া গেলেও কেউ তা প্রমাণ করতে সফল হয়নি।

লোচ নেস মনস্টার
এটি কিছুটা ভীতিকর এবং সবচেয়ে রহস্যময় রহস্যের একটি। অনেকেই হয়তো লোচ নেস দানব নামের একটি ভয়ানক প্রাণী সম্পর্কে শুনেছেন এবং প্রত্যেকেই ভাবছেন যে এটি অন্য কোন প্রাণীর মতো নয়। এটি স্কটিশ পার্বত্য অঞ্চলে বাস করে বলে প্রতিবেদন করা হয়েছিলো। স্কটল্যান্ডের গ্র্যান্ড ক্যানিয়িনে অবস্থিত একটি হ্রদে ২০০ মিটারের গড় গভীরতা দিয়ে অবস্থিত। ১৯৩৪ সালের এপ্রিল মাসে লন্ডনের ডাক্তার উইলসন একটি ক্যামেরা দিয়ে একটি দৈত্যের ছবিটি নিয়েছিলেন, যেগুলো স্পষ্টভাবে দানবগুলোর বৈশিষ্ট্যগুলো প্রদর্শন করে। কিছু বিতর্কিত ছবি এবং সোনার পুনর্বিবেচনার সাথে লোচ নেসের অস্তিত্বের প্রমাণটি বাস্তবিকই।

আইয়ুদের অ্যালুমিনিয়াম গোঁজ
আমরা এখন যে অজানা রহস্যের কথা জানাবো তা আপনাকে নিশ্চয়ই বিস্মিত করবে এবং প্রায় সময়ই এটিকে বিশ্বের অজানা রহস্যের মধ্যে একটি বলে গণনা করা হয়। এই রহস্যময় বিষয় হলো আইয়ুদের অ্যালুমিনিয়াম গোঁজ। ১৯৭৪ সালে রোমানিয়ার একদল কর্মীরা কাজ করার সময় মাটির ভিতরে কিছু হাড় খুঁজে পায়। হাড়গুলোকে ২.৫ মিলিয়ন বছর আগের হাতির হাড় বলে চিহ্নিত করেন বিশেষজ্ঞরা। তবে সমস্যা দেখা যায় একটি হাড়ের ভিতরে, সেই হাড়টি একলা ছিলো না, সাথে ছিলো অ্যালুমিনিয়ামের একটি গোঁজও। বিশেষজ্ঞদের মতে এমন মানের অ্যালুমিনিয়াম উনিশ শতকেও মানুষের পক্ষে তৈরি করা সম্ভব ছিলো না। সেসময় কোথা থেকে এ গোঁজ আনা হয়েছে সেটি এখনো উদ্ঘাটন করা যায়নি।

উলপিটের সবুজ শিশু
বিশ্বের সবচেয়ে অজানা রহস্যের মধ্যে সবচেয়ে বড় রহস্য হলো ‘উলপিটের সবুজ শিশুরা’। সবুজ রঙা শিশুদের গল্প অনেক পুরানো দিনের। এদের নিয়ে অনেক গালগল্পই শোনা যায়। কিন্তু এগুলো কি আসলেই গালগল্প নাকি এর পিছনে কোন সত্য রয়েছে? কয়েকযুগ ধরে এই সবুজ শিশুদের অস্তিত্ব ওবং জীবন নিয়ে অনেক গবেষণা করা হয়েছে। সেখান থেকে দেখা যায় দ্বাদশ শতকের দিকে ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে উলপিট নামের এক গ্রামে আবির্ভূত হয় দুই সবুজ রঙের শিশু। তাঁরা অজানা ভাষায় কথা বলেছিলো এবং কেবল শিমের বীচি খেয়েই বেঁচে ছিলো।
তাঁরা জানায় যে, তাঁরা এমন এক জায়গা থেকে এখানে এসেছিল যেখানে কোন সূর্য নেই অথচ আলো রয়েছে সবসময়ই! এক অদ্ভুত পথের মধ্য দিয়ে সে আর তার ভাই এসেছিল এই উলপিটের পথে। এই সবুজরঙা ভাইবোনকে নিয়ে পরবর্তীকালে বহু গল্প কাহিনীর সাথে বিস্তর গবেষণাও হয়েছে। অনেকে বলেছেন এ নেহায়েতই গল্প, অনেকে আবার এটিকে সত্যিকারের ঘটনা বলেছেন। অনেকে আবার এই ঘটনাকে মিলিয়ে দিচ্ছেন ভিনগ্রহের এলিয়েনদের সাথে। তবে ঘটনা যাই হোক, সবুজ রঙের এই ভাইবোনের গল্পটি এখনো অমীমাংসিত রহস্য রয়েই গেছে।

No comments

Thanks

Powered by Blogger.